গত ১৪ ও ১৫ জুলাই ২০২১ অনলাইন চ্যানেল রামু টিভি ও এন সি টিভি, রামু কচ্ছপিয়া ইউনিয়ন বিভিন্ন ফেক আইডি থেকে ” শীর্ষক সংবাদ আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে।
উক্ত সংবাদে আমি রামু কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের হাইস্কুল পাড়ার দীর্ঘ ৫০ বছরে ভিটা দখল করে নেওয়া প্রতারক করেছে বলে মোঃ জাকের হোসেন পরিবারকে হুমকি দিয় বলে আর তার পরিবার কাজ থেকে এক লক্ষ ত্রিশ হাজার টাকা আমাকে দে বলে যে নিউজটি প্রচার করেছ বলে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে যার বিন্দু মাত্র সত্যতা নেই যা হাস্যকর । গত ৫-৬ মাস আগে আমি যখন কচ্ছপিয়া ইউনিয়ন বৃহত্তর হাজির পাড়ার কবর স্থানে বাউন্ডারী ওয়ার্ল্ড করতে গিয়েছি। তখন কচ্ছপিয়া হাজির পাড়া, মোবাশ্বের আহমদের ছেলে,কতিপয় সাংবাদিক ও কচ্ছপিয়া শ্রমীকলীগের সভাপতি আবু তালেব সিকদার আমার কাছ থেকে এক লক্ষ টাকা চাঁদা দাবী করে ও মিস্ত্রী মান্নানকে মারধর করেছিল। আমি যখন চাঁদা না দি তখন থেকে সেই আমার পিছু লেগে থাকে বিভিন্ন মাধ্যম দিয়ে আমার কাজ থেকে চাঁদা দাবী করে আসছে। সে ব্যর্থ হয়ে আমি বিরুদ্ধে বিভিন্ন ভাবে অপপ্রচার চালাচ্ছে।
মূল কথা হচ্ছে, হাইস্কুল পাড়া জাকের হোসেন পরিবার কাজ থেকে কোন প্রকার টাকা নি নাই। সেই যখন জমি কিনার টাকা নুরুল আলমকে দিচ্ছে তখন মোঃ হাসেম ও হাইস্কুল পাড়া মৌলানা ছালামতুল্লাহ স্বাক্ষী হিসেবে ছিলাম।
আমি দীর্ঘ দিন ধরে এলাকায় সমাজের বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক করে আসছি। আমি চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলতে চাই,আমি কোন মানুষ কাজ থেকে টাকা নিয়ে প্রতারক হয় নাই ও আমার পরিবারের কোন সংশ্লিষ্টতা নেই। গত রাতে টাকা সেই বিষয় নিয়ে আমাদের গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে একটি বিচারে চালিশে বসছিলাম সেখানে আমাকে টাকা দেওয়ার বিষয়টা সবার সামনে স্বীকার করে বলেন মোঃ জাকের হোসেন আমি মোঃহাসেমকে কোন প্রকার টাকা দি নাই এবং আমরা নুরুল আলমকে দিয়েছি।সেখানে মোঃ হাসেম আর মৌলানা ছালামতুল্লাহ স্বাক্ষী হিসেবে ছিলেন। বিচারে মধ্য কতিপয় সাংবাদিক আবু তালেব সিকদার মোঃহাসেম অকথ্য ভাষাই গালিগালাস করেছিল।
মিথ্যা তথ্য দিয়ে জাকের হোসেন পরিবার ফায়দা লুটার চেষ্টা চালাচ্ছে। আমি উক্ত ভিত্তিহীন সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। উক্ত ভিত্তিহীন সংবাদে আইনশৃংখলা বাহিনীকে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য বিনিত অনুরোধ জানাচ্ছি। সাংবাদিকরা হচ্ছে জাতির বিবেক। তাই যাচাই বাছাই না করে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
Leave a Reply