।
বিশেষ প্রতিনিধি
আশুলিয়ার শ্রীপুর টু কাশিমপুর সারদাগঞ্জ সড়কটি যেনো বেপরোয়া চাঁদাবাজির একটি মহাসড়কে পরিণত, হয়েছে,আর এ সকল চাঁদাবাজির নেতৃত্ব দিচ্ছেন যুবলীগ নেতা পরিচয়ে শ্রীপুরের বাসিন্দা শেরু পাগলার পুত্র বাবুল ও তার সহযোগী ইয়াকুব রিয়াজ সহ আরো একাধীক যুবক।
সরেজমিন অনুসন্ধানে গিয়ে কথা হয় শ্রীপুর সারদাগঞ্জ টু কাশিমপুর সড়কটিতে চলাচলরত একাধীক মাহেন্দ্র চালক সহ অটোচালকের সাথে, তারা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান বাবুলের বেপরোয়া চাঁদাবাজির কথা, তারা জানান এ সড়কটিতে প্রতিনিয়ত চলাচল করছে দেড় শতাধিক মাহেন্দ্র সহ প্রায় ৩ শত অটো বা ইজিবাইক।
আর এসকল মাহেন্দ্র থেকে মাস প্রতি বাবুলের একোতা পরিবহন নামের টোকেন বাবদ ১০০০, টাকা এবং অটো প্রতি ১০০০, টাকা চাঁদা বাবদ দিতে হয়, আর টাকা না দিতে পারলে তাদের উপর নেমে আসে অকথ্য ভাষায় গালাগাল সহ অমানুষিক নির্যাতন ও নানান হয়রানি।
এমন ও দেখা যায় জদি কোনো অটো চালক বাবুলের নির্ধারিত হারে
চাঁদার টাকা পরিশোধ করতে ব্যার্থ হয় তা হলে সে গাড়ি আটকিয়ে ২ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত আদায় করে থাকে, এব্যাপারে সাধারন মানুষের প্রশ্ন বাবুলের এহেন কর্মকান্ডের ক্ষমতার উৎস কি এবং বাবুলের খুটির জোর কোথায়।
এব্যাপারে প্রধান অভিযুক্ত বাবুলের কাছে তার মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি অস্বীকার করে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে, তবে তার চাঁদাবাজির একোতা পরিবহন এর টোকন ও তার সহোযোগিদের চাঁদার টাকা আদায়ের ভিডিও ফুটেজের কথা জানালে তিনি ঘাবরে যান, এবং স্বীকার করেন আগে তার লোক জন চাঁদাবাজি করতো এখন করেনা, সরেজমিনে তথ্য চিত্রে উঠে আসে বাবুলের নেতৃত্বে বর্ততমান চাদাবাজির দৃশ্য।
এসকল চাঁদাবাজির বিষয়ে কাশিমপুর থানার অফিসার ইনচার্জ ওসির কাছে জানতে চাইলে তিনি, জানান বিষয়টি আমি জানিনা, তবে খোজ খবর নিয়ে সত্যতা পেলে আইনগত ব্যাবস্থা গ্রহন করবো।
Leave a Reply