স্টাফ রিপোর্টার: মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন উদ্দেশ্য প্রনোদিত সংবাদ প্রকাশের জন্য মাফ চাইলেন দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার গাজীপুরের গাছা থানা প্রতিনিধি এম আর নাসির। ৭ অক্টোবর দৈনিক যুগান্তর পত্র্রিকার ৭ম পাতায় স্কুল ফান্ডের টাকা নিয়ে প্রধান শিক্ষকের জন্মদিন পালন এমন শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশ হয়। পরে বিষয়টি প্রতিষ্ঠানের গভর্ণিং বডির সভাপতি এড. আজমত উল্লা খানের নজরে আসলে ওই পত্রিকার প্রতিনিধিকে ফোন করে স্কুল ফান্ডের টাকা দিয়ে জন্মদিন পালনের কি প্রমান রয়েছে এ বিষয় খরচের ভাউচার দেখতে চাইলে প্রথমে ওই প্রতিনিধি বলেন, এমন ঘটনার খবর আমি শুনেছি, তবে খরচের ভাউচার আমার কাছে নাই। পরে তিনি বলেন লিডার ভুল হইছে মাফ কইরা দেন, এ কথা বলে ফোন রেখে দেন। এঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করেন সিরাজ উদ্দিন সরকার বিদ্যানিকেতন এন্ড কলেজ এর অধ্যক্ষ ওয়াদুদুর রহমান বলেন, আমার প্রতিষ্টানের শিক্ষকরা আামার জন্মদিন পালন করেছে এবং তারা নিজেরা ব্যাক্তিগতভাবে চাঁদা তুলে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। অথচ একজন সংবাদকর্মী উদ্দেশ্য প্রণোদীতভাবে একটি মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করেন, যার কোন বিন্দুমাত্র সত্যতা নেই। এমন ভিত্তিহীন এবং ভুয়া সংবাদ গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলে মানুষের কাছে সাংবাদকিদের গ্রহন যোগ্যতা কমে আসবে। এ বিষয়ে যুগান্তরে গাছা থানা প্রতিনিধি এম আর নাসির এর সাথে কথা বললে মাফ চাওয়ার বিষয়টি মিথ্যা বলে দাবি করেন। কিন্তু মাফ চাওয়ার বিষয় উপযুক্ত প্রমান রয়েছে বলে জানালেন অধক্ষ্য। টঙ্গীতে একাধিক সূত্রে জানা যায় মোটরসাইকেল চুরিসহ চাঁদাবাজি অপরাধে ইতি পূর্বে একাধিক মামলায় জেল খাটায় অভিযোগ রয়েছে এম আর নাসির এর বিরুদ্ধে। সে গাছা থানার প্রতিনিধি হলেও টঙ্গীর বিভিন্ন এলাকায় যুগান্তর পত্রিকার নাম ভাঙ্গীয়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে অনৈতিক সুবিধা গ্রহন করে থাকেন এমনকি একটি সঙ্গবদ্ধ চক্র নিয়ে টঙ্গী এলাকায় বিভিন্ন বাসা বাড়িতে গিয়ে বাড়ির প্লান এর কাগজের অবৈধতা নামে টাকা পয়সার হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। তার বিষয়ে খোজ নিয়ে জানা যায় আজ থেকে ১৫ বছর পূর্বে গ্রামের বাড়ি নোঁয়াখালী থেকে কাজের সন্ধ্যানে ঢাকায় এসে টঙ্গী রেলস্টেশন তৃপ্তি হোটেলে বয়ের কাজ করতেন। কোন এক সুবাধে সাংবাদিক ও পুলিশের সোর্স দাাতা হিসেবে কোন এক পর্যায় সাংকবাদিকের খাতায় নাম খুলেন। অনুসন্ধ্যানে জানা যায় চাঁদাবাজি ও অপকর্মের টাকায় টঙ্গীর দেওরা ও মাওনা শ্রীপুর এলাকায় জমি ক্রয় করেছেন। এদের ভঙ্গী বাজির অপকর্মে প্রকৃত মূল ধারার সংবাদ কর্মীরা প্রশ্নবিদ্ধ ?
Leave a Reply